ঢাকা ০৯:৫৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মারা গেল গ্যাসের চুলার আগুনে দগ্ধ শিশুটি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:১৩:২০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ মার্চ ২০১৮ ১০ বার পড়া হয়েছে

 

আজ বৃহস্পতিবার বেলা সোয়া একটায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাজধানীর কল্যাণপুরে বাসায় গ্যাসের চুলার আগুনে দগ্ধ ১১ মাসের শিশুটি মারা গেছে।

গতকাল বুধবার রাত সাড়ে আটটার দিকে কল্যাণপুর দুই নম্বর রোডের একটি বাসার চতুর্থ তলায় গ্যাসের চুলার আগুনে চারজন দগ্ধ হন। দগ্ধরা ব্যক্তিরা হলেন আবদুল মালেক (৩৫), তাঁর স্ত্রী রিনা বেগম (৩০) ও তাঁদের ১১ মাস বয়সের কন্যা আফরিদা আক্তার ফাতেমা এবং মালেকের শ্যালিকা আরজু বেগম (২৮)। দগ্ধ চারজনকে রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। এর মধ্যে আজ দুপুরে শিশুটি মারা গেল। তাঁর শরীরের ৪৭ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।

হাসপাতালে এখনো চিকিৎসাধীন আছেন আবদুল মালেক ও আরজু বেগম। আরজু বেগমের শরীরের ৮৫ শতাংশ পুড়ে গেছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক। রিনা বেগমকে গতকালই চিকিৎসা শেষে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

গতকাল ঘটনার পর দগ্ধ মো. আবদুল মালেক বলেন, সম্ভবত গ্যাসের চুলায় লিকেজ ছিল। তার শ্যালিকা আরজু চুলায় আগুন ধরাতে গেলে গোটা ঘরে আগুন ছড়িয়ে পড়ে তাঁরা দগ্ধ হয়েছেন।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

মারা গেল গ্যাসের চুলার আগুনে দগ্ধ শিশুটি

আপডেট সময় : ১১:১৩:২০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ মার্চ ২০১৮

 

আজ বৃহস্পতিবার বেলা সোয়া একটায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাজধানীর কল্যাণপুরে বাসায় গ্যাসের চুলার আগুনে দগ্ধ ১১ মাসের শিশুটি মারা গেছে।

গতকাল বুধবার রাত সাড়ে আটটার দিকে কল্যাণপুর দুই নম্বর রোডের একটি বাসার চতুর্থ তলায় গ্যাসের চুলার আগুনে চারজন দগ্ধ হন। দগ্ধরা ব্যক্তিরা হলেন আবদুল মালেক (৩৫), তাঁর স্ত্রী রিনা বেগম (৩০) ও তাঁদের ১১ মাস বয়সের কন্যা আফরিদা আক্তার ফাতেমা এবং মালেকের শ্যালিকা আরজু বেগম (২৮)। দগ্ধ চারজনকে রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। এর মধ্যে আজ দুপুরে শিশুটি মারা গেল। তাঁর শরীরের ৪৭ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।

হাসপাতালে এখনো চিকিৎসাধীন আছেন আবদুল মালেক ও আরজু বেগম। আরজু বেগমের শরীরের ৮৫ শতাংশ পুড়ে গেছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক। রিনা বেগমকে গতকালই চিকিৎসা শেষে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

গতকাল ঘটনার পর দগ্ধ মো. আবদুল মালেক বলেন, সম্ভবত গ্যাসের চুলায় লিকেজ ছিল। তার শ্যালিকা আরজু চুলায় আগুন ধরাতে গেলে গোটা ঘরে আগুন ছড়িয়ে পড়ে তাঁরা দগ্ধ হয়েছেন।