ঢাকা ১২:২৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নাগরপুরে ছেলেকে হত্যা করতে কিলার ভাড়া করে সৎমা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৬:০০:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ এপ্রিল ২০২৪ ২৫ বার পড়া হয়েছে

সোনালী বাংলাদেশ নিউজ ডেস্ক: টাঙ্গাইলের নাগরপুরে ছেলেকেহত্যাকরতে লোকভাড়াকরেনসৎমা সেলিনা বেগম। এমনঅভিযোগকরেছেনসৎ ছেলে মো. সজীবমিয়া (২৫)। সে উপজেলারকলিয়াগ্রামেরপ্রবাসীমো. আব্বাসের ছেলে। গত ২২ মার্চ শুক্রবারবিকেলেউপজেলারমামুদ নগরইউনিয়নেরশুনশীগ্রামেপরিকল্পিতএঘটনাফাঁসকরে দেয় ভাড়াটিয়াদুর্বৃত্তরা। সৎমায়েরএমনঘটনায়এলাকাজুড়েবিরাজকরছেনানাগুঞ্জন।

এলাকাবাসীসুত্রেজানাযায়, প্রবাসীসজিবমিয়াছুটিতেবাড়িএসে গত শুক্রবার (২২মার্চ) সকালেতারশশুরবাড়িশুনশীগ্রামেযায়। বিকেলেঅপরিচিত নম্বর থেকে তাকেকয়েকবার ফোনকরেশুনশীসরকারিপ্রাথমিক বিদ্যালয়েরসামনে ডেকে নেয়। সজিবতাদের দেখে ভয় পেয়েযায়। তখনঅপরিচিত লোকেরাসজিবকেঅভয়দিয়েশর্ত সাপেক্ষেসৎমায়েরসকলপরিকল্পনাফাঁসকরে দেয়। তারাবলে, সজিবেরসৎমা ও কালিয়াগ্রামেরমো. রবিউলইসলামটেনু দুজনেমিলে মোটাটাকারমিনিময়েসজিবকেহত্যাকরারজন্য তাদের কে ভাড়াকরাহয়।এলাকাবাসীআরোবলেন, দীর্ঘদিনধরেরবিউলইসলাম টেনুর সাথে প্রবাসীআব্বাসের স্ত্রী সেলিনা বেগমেরপরক্রিয়া প্রেমরয়েছে। টেনুপ্রতিনিয়ত সেলিনারবাড়িতেযাতায়েতকরে।প্রবাসী স্বামীর অর্থ সম্পদ টেনুরপিছনেব্যয়করে সেলিনা বেগম। ছেলেবাড়িতে থাকলেতাদের এই নিলাকৃর্তননির্ভিগ্নেচালিয়ে যেতেবাধাঁহয়ে দাড়াবে। এমন সন্দেহে সেলিনা ও টেনুসজিবকেমারারপরিকল্পনাকরে।মারারবিষয়টিধামাচাপাদিতেনাগরপুর থানায়সৎমাসেলিনা বেগমএকটিঅভিযোগ দায়েরকরে। অভিযোগের প্রেক্ষিতেপুলিশসজিবেরশশুর, শাশুড়ি ও স্ত্রীকেহয়রানিকরলেসজিবনিজেহাজিরহয়েপুলিশেরকাছেআসলঘটনারবর্ণনা দেয়। পরেসজিবেরকথাঅনুযায়ীসৎমাকেপুলিশজিজ্ঞাসাকরলে, সজিবকেমারারপরিকল্পনারবিষয়টি স্বীকারকরে সেলিসা বেগম।

মো.সজীবমিয়াবলেন, গত শুক্রবারবিকেলেআমাকে ফোনকরেশুনশীস্কুলেরসামনে যেতেবলে। আমি সেখানেগিয়েঅপরিচিত লোকদেখে ভয় পেয়েযাই। আমাকেতারামারবেনাবলেভয় পেতেমানাকরে। আমারসৎমা ও টেনুদু’জনেমিলেমোটাটাকারবিনিময়েআমাকেমারারজন্য তাদের ভাড়াকরেছে। আমিতাদেরএকথাবিশ্বাসকরিনা। তখনআমারসৎমায়েরনম্বরে ফোনকরেআমাকে মেরেঅজ্ঞানকরে ফেলে রেখেছে। বাকীটাকাপাঠিয়েদিতেবলে।একথাশুনেসৎমাতাড়াতাড়িকাজ শেষ করতেবলে। আরটেনুকেদিয়েবাকীটাকাপাঠিয়েদি”েছবলে ফোন রেখে দেয়। তারাআমাকেপ্রাণভিক্ষাদিয়েচলেযায়। ওই সময় থেকে আমিআত্মগোপনেথাকি। সৎমায়েরভয়েআমিএখনচাচারবাড়িতেআছি। সৎমা ও টেনুরকঠিনশাস্তির দাবিকরেনসজিব।
প্রবাসীআব্বাসেরসাথে কথাবলতেচাইলেতিনি এব্যাপারে কোনকথাবলতেচাননা।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

নাগরপুরে ছেলেকে হত্যা করতে কিলার ভাড়া করে সৎমা

আপডেট সময় : ০৬:০০:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ এপ্রিল ২০২৪

সোনালী বাংলাদেশ নিউজ ডেস্ক: টাঙ্গাইলের নাগরপুরে ছেলেকেহত্যাকরতে লোকভাড়াকরেনসৎমা সেলিনা বেগম। এমনঅভিযোগকরেছেনসৎ ছেলে মো. সজীবমিয়া (২৫)। সে উপজেলারকলিয়াগ্রামেরপ্রবাসীমো. আব্বাসের ছেলে। গত ২২ মার্চ শুক্রবারবিকেলেউপজেলারমামুদ নগরইউনিয়নেরশুনশীগ্রামেপরিকল্পিতএঘটনাফাঁসকরে দেয় ভাড়াটিয়াদুর্বৃত্তরা। সৎমায়েরএমনঘটনায়এলাকাজুড়েবিরাজকরছেনানাগুঞ্জন।

এলাকাবাসীসুত্রেজানাযায়, প্রবাসীসজিবমিয়াছুটিতেবাড়িএসে গত শুক্রবার (২২মার্চ) সকালেতারশশুরবাড়িশুনশীগ্রামেযায়। বিকেলেঅপরিচিত নম্বর থেকে তাকেকয়েকবার ফোনকরেশুনশীসরকারিপ্রাথমিক বিদ্যালয়েরসামনে ডেকে নেয়। সজিবতাদের দেখে ভয় পেয়েযায়। তখনঅপরিচিত লোকেরাসজিবকেঅভয়দিয়েশর্ত সাপেক্ষেসৎমায়েরসকলপরিকল্পনাফাঁসকরে দেয়। তারাবলে, সজিবেরসৎমা ও কালিয়াগ্রামেরমো. রবিউলইসলামটেনু দুজনেমিলে মোটাটাকারমিনিময়েসজিবকেহত্যাকরারজন্য তাদের কে ভাড়াকরাহয়।এলাকাবাসীআরোবলেন, দীর্ঘদিনধরেরবিউলইসলাম টেনুর সাথে প্রবাসীআব্বাসের স্ত্রী সেলিনা বেগমেরপরক্রিয়া প্রেমরয়েছে। টেনুপ্রতিনিয়ত সেলিনারবাড়িতেযাতায়েতকরে।প্রবাসী স্বামীর অর্থ সম্পদ টেনুরপিছনেব্যয়করে সেলিনা বেগম। ছেলেবাড়িতে থাকলেতাদের এই নিলাকৃর্তননির্ভিগ্নেচালিয়ে যেতেবাধাঁহয়ে দাড়াবে। এমন সন্দেহে সেলিনা ও টেনুসজিবকেমারারপরিকল্পনাকরে।মারারবিষয়টিধামাচাপাদিতেনাগরপুর থানায়সৎমাসেলিনা বেগমএকটিঅভিযোগ দায়েরকরে। অভিযোগের প্রেক্ষিতেপুলিশসজিবেরশশুর, শাশুড়ি ও স্ত্রীকেহয়রানিকরলেসজিবনিজেহাজিরহয়েপুলিশেরকাছেআসলঘটনারবর্ণনা দেয়। পরেসজিবেরকথাঅনুযায়ীসৎমাকেপুলিশজিজ্ঞাসাকরলে, সজিবকেমারারপরিকল্পনারবিষয়টি স্বীকারকরে সেলিসা বেগম।

মো.সজীবমিয়াবলেন, গত শুক্রবারবিকেলেআমাকে ফোনকরেশুনশীস্কুলেরসামনে যেতেবলে। আমি সেখানেগিয়েঅপরিচিত লোকদেখে ভয় পেয়েযাই। আমাকেতারামারবেনাবলেভয় পেতেমানাকরে। আমারসৎমা ও টেনুদু’জনেমিলেমোটাটাকারবিনিময়েআমাকেমারারজন্য তাদের ভাড়াকরেছে। আমিতাদেরএকথাবিশ্বাসকরিনা। তখনআমারসৎমায়েরনম্বরে ফোনকরেআমাকে মেরেঅজ্ঞানকরে ফেলে রেখেছে। বাকীটাকাপাঠিয়েদিতেবলে।একথাশুনেসৎমাতাড়াতাড়িকাজ শেষ করতেবলে। আরটেনুকেদিয়েবাকীটাকাপাঠিয়েদি”েছবলে ফোন রেখে দেয়। তারাআমাকেপ্রাণভিক্ষাদিয়েচলেযায়। ওই সময় থেকে আমিআত্মগোপনেথাকি। সৎমায়েরভয়েআমিএখনচাচারবাড়িতেআছি। সৎমা ও টেনুরকঠিনশাস্তির দাবিকরেনসজিব।
প্রবাসীআব্বাসেরসাথে কথাবলতেচাইলেতিনি এব্যাপারে কোনকথাবলতেচাননা।