ঢাকা ০৮:৪৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

টাঙ্গাইলের বাসাইলে আসামিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে পুলিশ ও আসামির ধস্তাধস্তি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:০৫:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ এপ্রিল ২০১৮ ১০ বার পড়া হয়েছে

বাসাইল প্রতিনিধি: টাঙ্গাইলের বাসাইলে সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে আসামি ও তার সহযোগীদের সাথে পুলিশের ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটেছে। বুধবার বিকেলে বাসাইল থানার উপ-পরিদর্শক আইয়ুব আলীর সাথে এ ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, উপজেলার সোনালিয়া গ্রামের আন্দু আলীর ছেলে সাজাপ্রাপ্ত আসামি ছলিম উদ্দিন (৪৫) দীর্ঘ দিন ধরে পলাতক ছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বাসাইল থানার উপ-পরিদর্শক আইয়ুব আলী বুধবার দুপুরে ছলিম উদ্দিনকে গ্রেফতার করতে যান। এসময় ওই আসামি ও তার সঙ্গে থাকা আরও ৩/৪জনের সাথে আইয়ুব আলীর হাতাহাতি হয়। ছলিম উদ্দিন পালিয়ে যাওয়ার সময় পাশের একটি খাদে ঝাপ দেয়। পানিতে ধস্তাধস্তির এক পর্যায় তাকে হাতকড়া পড়ানো হয়। স্থানীয়রা এগিয়ে এলে বাকিরা দৌড়ে পালিয়ে যায়।

বাসাইল থানার উপ-পরিদর্শক আইয়ুব আলী খান বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোনালিয়া গ্রামের চান মিয়ার বাড়ির পাশে সাজাপ্রাপ্ত আসামি ছলিম উদ্দিনকে গ্রেফতার করতে গেলে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালানোর চেষ্টা করে। এ সময় আসামির সাথে ধস্তাধস্তি হয়। এক পর্যায়ে সে আমাকে আঘাত করে পালানোর চেষ্টা করে। আসামি পাশের একটি খাদে ঝাপ দিলে সাথে সাথে আমিও ঝাপ দিয়ে তাকে হাতকড়া পড়াতে সক্ষম হই। এর আগেও ওই আসামি পুলিশের কাছে গ্রেফতার হয়েও হাতকড়াসহ পালিয়ে যায়। সাজাপ্রাপ্ত ছলিম উদ্দিনকে গ্রেফতারের পর পরই আদালতে পাঠানো হয়েছে বলেও তিনি জানান।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

টাঙ্গাইলের বাসাইলে আসামিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে পুলিশ ও আসামির ধস্তাধস্তি

আপডেট সময় : ০৯:০৫:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ এপ্রিল ২০১৮

বাসাইল প্রতিনিধি: টাঙ্গাইলের বাসাইলে সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে আসামি ও তার সহযোগীদের সাথে পুলিশের ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটেছে। বুধবার বিকেলে বাসাইল থানার উপ-পরিদর্শক আইয়ুব আলীর সাথে এ ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, উপজেলার সোনালিয়া গ্রামের আন্দু আলীর ছেলে সাজাপ্রাপ্ত আসামি ছলিম উদ্দিন (৪৫) দীর্ঘ দিন ধরে পলাতক ছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বাসাইল থানার উপ-পরিদর্শক আইয়ুব আলী বুধবার দুপুরে ছলিম উদ্দিনকে গ্রেফতার করতে যান। এসময় ওই আসামি ও তার সঙ্গে থাকা আরও ৩/৪জনের সাথে আইয়ুব আলীর হাতাহাতি হয়। ছলিম উদ্দিন পালিয়ে যাওয়ার সময় পাশের একটি খাদে ঝাপ দেয়। পানিতে ধস্তাধস্তির এক পর্যায় তাকে হাতকড়া পড়ানো হয়। স্থানীয়রা এগিয়ে এলে বাকিরা দৌড়ে পালিয়ে যায়।

বাসাইল থানার উপ-পরিদর্শক আইয়ুব আলী খান বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোনালিয়া গ্রামের চান মিয়ার বাড়ির পাশে সাজাপ্রাপ্ত আসামি ছলিম উদ্দিনকে গ্রেফতার করতে গেলে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালানোর চেষ্টা করে। এ সময় আসামির সাথে ধস্তাধস্তি হয়। এক পর্যায়ে সে আমাকে আঘাত করে পালানোর চেষ্টা করে। আসামি পাশের একটি খাদে ঝাপ দিলে সাথে সাথে আমিও ঝাপ দিয়ে তাকে হাতকড়া পড়াতে সক্ষম হই। এর আগেও ওই আসামি পুলিশের কাছে গ্রেফতার হয়েও হাতকড়াসহ পালিয়ে যায়। সাজাপ্রাপ্ত ছলিম উদ্দিনকে গ্রেফতারের পর পরই আদালতে পাঠানো হয়েছে বলেও তিনি জানান।