ঢাকা ০৬:২৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বস্তিবাসীর জীবনমান উন্নয়নে লিটন এক ও অদ্বিতীয়

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:০০:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুলাই ২০১৮ ৩০ বার পড়া হয়েছে

রাজশাহীর সাবেক সফল মেয়র এবং বর্তমান মেয়র প্রার্থী খায়রুজ্জামান লিটন কে বলা হয় গন মানুষের নেতা। নগরীর প্রত্যেকটি নাগরিককে তিনি পরিবারের সদস্য মনে করে বুকে আগলে রাখেন। বট বৃক্ষের ছায়ার মত ছুটে যান তাদের বিপদ-আপদে।

এইতো সেদিন রাজশাহীর বহরমপুর এলাকায় রেল লাইনের পাশের বস্তিবাসীর বসত বাড়ি বস্তি উচ্ছেদ করতে গেলে তিনি বাঁধা হয়ে দাড়ান অসহায় মানুষদের পাশে। তিনি বলেন, ‘রাজশাহীর বস্তি উচ্ছেদ করতে বুলডোজার উঠার আগে আমার শরীরের উপর দিয়ে ওই বুলডোজার উঠা লাগবে।

রাজশাহীর বস্তিবাসীর জন্যে স্থায়ী আবাসন প্রকল্প তৈরির পরিকল্পনা খায়রুজ্জামান লিটনের। অতীতে বস্তি উচ্ছেদ করার চেষ্ট্রা করা হলে তিনি এমপি, মন্ত্রী কিংবা মেয়র না হয়েও বস্তিবাসীর পাশে দাঁড়িয়েছেন, সাহায্য করেছেন পাশে থেকে বিপদসংকুল সময়ে।

মেয়র থাকাকালীন সময়ে বস্তিবাসীর জন্যে রাস্তা, ড্রেন এবং স্বাস্থসম্মত স্যানিটারির ব্যবস্থা করেছেন। সম্প্রতি এক নির্বাচনী প্রচারণায় বস্তিবাসীকে খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছিন্নমূল ও ভূমিহীন মানুষদের জন্যে বাড়ি নির্মাণ করে দিচ্ছেন। আমাকে কাজ করার সুযোগ দিন। আমি মেয়র নির্বাচিত হতে পারলে আপনাদের জন্যে স্থায়ী আবাসনের ব্যবস্থা করবো। আপনাদের জন্যে সুন্দর পরিবেশে থাকার ব্যবস্থা করা হবে’।

এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে চাইলে আওয়ামী লীগ প্রার্থী এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘মানুষ সখ করে রেল লাইনের পাশের বস্তিতে বসবাস করে না। কোন না কোন ভাবে বস্তিতে বসবাসকারীরা জমি জমা সব হারিয়ে সর্বশান্ত হয়েছেন। নিরুপায় হয়ে বস্তিতে বসবাস করছেন। ভবিষ্যতে তাদের কোনো স্থায়ী ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত কেউ তাদের উচ্ছেদ করতে পারবে না এবং কেউ উচ্ছেদ করতে আসলে অথবা উচ্ছেদ করা হবে বলে অপপ্রচার চালালে তাদের প্রতিহত করা হবে’।

রাজশাহী নগরী ঘুরে অনেক বস্তিবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, খায়রুজ্জামান লিটনের মেয়াদে ২০০৮ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত একটি উন্নয়নের স্রোত বয়ে গিয়েছিলো জনমনে। ধুয়ে দিয়েছিলো নগরীর সৌন্দর্য বিনষ্ঠকারী মনুষ্য সৃষ্ট ময়লার স্তুপকে! নির্মল বায়ুতে রাজশাহীর মানুষগুলো সস্তিতে উপভোগ করছিলেন তাদের উন্নয়নের প্রতীক মেয়র লিটনের একের পর এক কার্যকরী পদক্ষেপ গুলো।

৫ বছর পর আবারো লিটন নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন রাজশাহীর অসহায় মানুষগুলোর স্বপ্ন পূরনের তাগিদে। খেটে খাওয়া মানুষগুলো চায় একটু নিরাপদ আশ্রয়, চায় কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা। এবার আর রাজশাহীর জনগন ভুল করতে চান না, তারা ফিরে পেতে চান রাজশাহীর উন্নয়নের হাতিয়ার মেয়র খায়রুজ্জামান লিটন কে!

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

বস্তিবাসীর জীবনমান উন্নয়নে লিটন এক ও অদ্বিতীয়

আপডেট সময় : ০৪:০০:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুলাই ২০১৮

রাজশাহীর সাবেক সফল মেয়র এবং বর্তমান মেয়র প্রার্থী খায়রুজ্জামান লিটন কে বলা হয় গন মানুষের নেতা। নগরীর প্রত্যেকটি নাগরিককে তিনি পরিবারের সদস্য মনে করে বুকে আগলে রাখেন। বট বৃক্ষের ছায়ার মত ছুটে যান তাদের বিপদ-আপদে।

এইতো সেদিন রাজশাহীর বহরমপুর এলাকায় রেল লাইনের পাশের বস্তিবাসীর বসত বাড়ি বস্তি উচ্ছেদ করতে গেলে তিনি বাঁধা হয়ে দাড়ান অসহায় মানুষদের পাশে। তিনি বলেন, ‘রাজশাহীর বস্তি উচ্ছেদ করতে বুলডোজার উঠার আগে আমার শরীরের উপর দিয়ে ওই বুলডোজার উঠা লাগবে।

রাজশাহীর বস্তিবাসীর জন্যে স্থায়ী আবাসন প্রকল্প তৈরির পরিকল্পনা খায়রুজ্জামান লিটনের। অতীতে বস্তি উচ্ছেদ করার চেষ্ট্রা করা হলে তিনি এমপি, মন্ত্রী কিংবা মেয়র না হয়েও বস্তিবাসীর পাশে দাঁড়িয়েছেন, সাহায্য করেছেন পাশে থেকে বিপদসংকুল সময়ে।

মেয়র থাকাকালীন সময়ে বস্তিবাসীর জন্যে রাস্তা, ড্রেন এবং স্বাস্থসম্মত স্যানিটারির ব্যবস্থা করেছেন। সম্প্রতি এক নির্বাচনী প্রচারণায় বস্তিবাসীকে খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছিন্নমূল ও ভূমিহীন মানুষদের জন্যে বাড়ি নির্মাণ করে দিচ্ছেন। আমাকে কাজ করার সুযোগ দিন। আমি মেয়র নির্বাচিত হতে পারলে আপনাদের জন্যে স্থায়ী আবাসনের ব্যবস্থা করবো। আপনাদের জন্যে সুন্দর পরিবেশে থাকার ব্যবস্থা করা হবে’।

এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে চাইলে আওয়ামী লীগ প্রার্থী এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘মানুষ সখ করে রেল লাইনের পাশের বস্তিতে বসবাস করে না। কোন না কোন ভাবে বস্তিতে বসবাসকারীরা জমি জমা সব হারিয়ে সর্বশান্ত হয়েছেন। নিরুপায় হয়ে বস্তিতে বসবাস করছেন। ভবিষ্যতে তাদের কোনো স্থায়ী ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত কেউ তাদের উচ্ছেদ করতে পারবে না এবং কেউ উচ্ছেদ করতে আসলে অথবা উচ্ছেদ করা হবে বলে অপপ্রচার চালালে তাদের প্রতিহত করা হবে’।

রাজশাহী নগরী ঘুরে অনেক বস্তিবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, খায়রুজ্জামান লিটনের মেয়াদে ২০০৮ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত একটি উন্নয়নের স্রোত বয়ে গিয়েছিলো জনমনে। ধুয়ে দিয়েছিলো নগরীর সৌন্দর্য বিনষ্ঠকারী মনুষ্য সৃষ্ট ময়লার স্তুপকে! নির্মল বায়ুতে রাজশাহীর মানুষগুলো সস্তিতে উপভোগ করছিলেন তাদের উন্নয়নের প্রতীক মেয়র লিটনের একের পর এক কার্যকরী পদক্ষেপ গুলো।

৫ বছর পর আবারো লিটন নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন রাজশাহীর অসহায় মানুষগুলোর স্বপ্ন পূরনের তাগিদে। খেটে খাওয়া মানুষগুলো চায় একটু নিরাপদ আশ্রয়, চায় কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা। এবার আর রাজশাহীর জনগন ভুল করতে চান না, তারা ফিরে পেতে চান রাজশাহীর উন্নয়নের হাতিয়ার মেয়র খায়রুজ্জামান লিটন কে!