শিরোনাম
মির্জাপুরে নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন Headline Bullet       টাঙ্গাইল ডিএফএ এর সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান জামিলের স্মরণে শোকসভা  Headline Bullet       দেশে এবার নির্মাণ হবে দৃষ্টিনন্দন ২৬১ গম্বুজ মসজিদ Headline Bullet       মির্জাপুরে ফজলুর রহমান খান ফারুক ফুটবলে কালিয়াকৈর চ্যাম্পিয়ন Headline Bullet       অনিয়মের অভিযোগে শিক্ষক বরখাস্ত, প্রতিবাদের শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন Headline Bullet       নাগরপুরে জনসভাকে ঘিরে প্রকাশ্যে এলো এমপি-উপজেলা আ’লীগের দ্বন্দ্ব Headline Bullet       মির্জাপুরে ডেঙ্গু সচেতনতায় র‌্যালি Headline Bullet       বিয়ের ২ দিন পর পুকুরে গোসল করতে গিয়ে লাশ হলেন যুবক Headline Bullet       নাগরপুরে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত Headline Bullet       মির্জাপুরে দুর্গাপূজার প্রস্তুতি ও আইনশৃৃৃঙ্খলা সভা Headline Bullet      

ডেলটা প্ল্যান- ২১০০: পরিকল্পনায় যা যা থাকছে

সোনালী বাংলাদেশ নিউজ
সম্পাদনাঃ ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮ - ১২:০৬:২১ এএম

জলবায়ু পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগজনিত ঝুঁকি মোকাবেলা এবং আগামী ১০০ বছরে বাংলাদেশকে উন্নয়নের চূড়ায় নিয়ে যেতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা হতে নিয়েছে বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০২১ থেকে ২১০০ সাল পর্যন্ত এ পরিকল্পনার নাম দেয়া হয়েছে ডেলটা প্ল্যান বা ব-দ্বীপ পরিকল্পনা- ২১০০। ১০০ বছরে বাংলাদেশকে কোন পর্যায়ে এগিয়ে নেয়া হবে সেই পরিকল্পনাই হচ্ছে ডেলটা প্ল্যান। এতে ব্যয় হবে ২৯ হাজার ৭৮২ কোটি টাকা।

এ পরিকল্পনায় থাকছে ৮০টি প্রকল্প প্রস্তাব। এতে গুরুত্ব পাবে নদী ব্যবস্থাপনা, জলাবদ্ধতা দূরীকরণ, ভূমি উদ্ধার। ব-দ্বীপকে বাঁচিয়ে রাখা, জলবায়ু পরিবর্তনসহ অন্যান্য অভিঘাত থেকে বাঁচাতে এই ডেলটা প্ল্যান। এটি বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন আরও ত্বরান্বিত হবে।

এ পরিকল্পনায় বন্যা, নদী ভাঙন, নদী শাসন, নদী ব্যবস্থাপনা, নগর ও গ্রামে পানি সরবরাহ এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, নগর বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও নিষ্কাশন ব্যবস্থাপনায় দীর্ঘমেয়াদি কৌশল নির্ধারণ করা হবে। নতুন নতুন প্রকল্প বাস্তবায়ন এবং বিদ্যমান অবকাঠামো উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণের করা হবে।

ব-দ্বীপ পরিকল্পনায় নজর দেয়া হবে বন্যা থেকে রক্ষা, নদী ভাঙন, নিয়ন্ত্রণ, নদী শাসন, এবং নাব্যতা রক্ষাসহ সামগ্রিক নদী ব্যবস্থাপনা, নগর ও গ্রামে পানি সরবরাহ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং নগর বন্যা নিয়ন্ত্রণ।

ব-দ্বীপ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হবে ছয়টি স্থানকে। এগুলো হলো- উপকূলীয় অঞ্চল, বরেন্দ্র ও খরাপ্রবণ অঞ্চল, হাওর এবং আকস্মিক বন্যাপ্রবণ এলাকা, পার্বত্য অঞ্চল এবং নগর এলাকা। এরইমধ্যে অঞ্চলভেদে আর্থ-সামাজিক বৈষম্য এবং এর সাধারণ ঝুঁকিগুলোও চিহ্নিত করা হয়েছে।

নেদারল্যান্ডস’র ডেলটা ব্যবস্থাপনার অভিজ্ঞতার আলোকে বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা- ২১০০ প্রণয়ন করা হয়েছে। এই পরিকল্পনা প্রণয়নে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ করে প্রায় ২ হাজার বিশেষজ্ঞকে এর সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে।

সর্বশেষ
জনপ্রিয় খবর
%d bloggers like this: