ঢাকা ০৫:০৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নাগরপুরের বেকড়া ব্রীজ চলাচলে জনদুর্ভোগ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০১:৩৪:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ মে ২০১৮ ৩১ বার পড়া হয়েছে

 

 

নাগরপুরের বহু প্রতীক্ষিত বেকড়া ব্রীজ নির্মাণ হলেও কমেনি বেকড়া ও সলিমাবাদের মানুষের দুর্ভোগ।

নাগরপুর থেকে বেকড়া, সলিমাবাদ রাস্তায় ব্রীজটি খুবই দরকার ছিল বলে যানা যায়। বর্তমান সরকারের তত্ত্বাবধানে ব্রীজটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ব্রীজটির কাজ সম্পন্ন হলেও বৃষ্টির কারণে এলাকার মানুষের চলাচলে নানা প্রকার অসুবিধা হচ্ছে।

সিএনজি, অটোরিক্সা এই এলাকার প্রধান যানবাহন। বৃষ্টিতে প্রচুর কাদা এবং পানি জমে যাওয়ার কারণে সিএনজি, অটোরিক্সা চলাচলে নানা প্রকার ঝুকি থেকে যাচ্ছে। আর পথচারিদের পোহাতে হচ্ছে আরও বেশি দুর্ভোগ।স্থানীয় জনপ্রতিনিধি শওকত হোসেন বলেন “ব্রীজটির রাস্তায় ইট ও মাটি ফেলা হয়েছিল কিন্তু বৃষ্টির কারণে এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। আমি আবারও কয়েকদিনের মধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবো।”

এলাকার কতিপয় লোক বলেন, জনপ্রতিনিধির একান্ত গাফলতির কারনেই এমন জনদুর্ভোগের সৃষ্টি হয়েছে। এলাকার লোকদের সাথে আলাপকালে জানা যায় উক্ত বিষয় নিয়ে এলাকাবাসী খুবই ক্ষিপ্ত, আশু এর প্রতিকার চায়।উল্লেখ্য নাগরপুর থেকে প্রতিদিন কমপক্ষে ১০০০০ (দশ হাজার) লোক এই রাস্তায় যাতায়াত করে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

নাগরপুরের বেকড়া ব্রীজ চলাচলে জনদুর্ভোগ

আপডেট সময় : ০১:৩৪:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ মে ২০১৮

 

 

নাগরপুরের বহু প্রতীক্ষিত বেকড়া ব্রীজ নির্মাণ হলেও কমেনি বেকড়া ও সলিমাবাদের মানুষের দুর্ভোগ।

নাগরপুর থেকে বেকড়া, সলিমাবাদ রাস্তায় ব্রীজটি খুবই দরকার ছিল বলে যানা যায়। বর্তমান সরকারের তত্ত্বাবধানে ব্রীজটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ব্রীজটির কাজ সম্পন্ন হলেও বৃষ্টির কারণে এলাকার মানুষের চলাচলে নানা প্রকার অসুবিধা হচ্ছে।

সিএনজি, অটোরিক্সা এই এলাকার প্রধান যানবাহন। বৃষ্টিতে প্রচুর কাদা এবং পানি জমে যাওয়ার কারণে সিএনজি, অটোরিক্সা চলাচলে নানা প্রকার ঝুকি থেকে যাচ্ছে। আর পথচারিদের পোহাতে হচ্ছে আরও বেশি দুর্ভোগ।স্থানীয় জনপ্রতিনিধি শওকত হোসেন বলেন “ব্রীজটির রাস্তায় ইট ও মাটি ফেলা হয়েছিল কিন্তু বৃষ্টির কারণে এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। আমি আবারও কয়েকদিনের মধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবো।”

এলাকার কতিপয় লোক বলেন, জনপ্রতিনিধির একান্ত গাফলতির কারনেই এমন জনদুর্ভোগের সৃষ্টি হয়েছে। এলাকার লোকদের সাথে আলাপকালে জানা যায় উক্ত বিষয় নিয়ে এলাকাবাসী খুবই ক্ষিপ্ত, আশু এর প্রতিকার চায়।উল্লেখ্য নাগরপুর থেকে প্রতিদিন কমপক্ষে ১০০০০ (দশ হাজার) লোক এই রাস্তায় যাতায়াত করে।