ঢাকা ০৫:১২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আগুন ধরাতেই বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৫

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:২২:২৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ মার্চ ২০১৮ ৩৩ বার পড়া হয়েছে

আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার রাজধানীর পল্লবীর মুসলিমবাগ এলাকায় একটি বাড়িতে ছয়তলা ভবনের নিচতলায় পানির ট্যাংক পরিষ্কার করার সময় বিস্ফোরণে শিশুসহ পাঁচজন মারাত্মক দগ্ধ হয়েছেন। দগ্ধ পাঁচজন হলেন বাড়িওয়ালা ইয়াকুব আলী (৭০), তাঁর স্ত্রী হাসিন আরা খানম (৬০), ভাড়াটে ইয়াসমিন (২৭), তাঁর মেয়ে রুহি (৩) ও শ্রমিক হাসান (৩২)। ইয়াকুব আলী ও হাসিন আরা খানম সরকারি চাকরি করতেন, এখন অবসরে আছেন।

হাসিন আরা খানমের ভাই মো. মারুফ হোসেন বলেন, বাড়ির নিচের পানির ট্যাংক পরিষ্কারের জন্য হাসান নামের এক শ্রমিককে নিয়ে আসা হয়। ট্যাংকের মুখ খুলে টর্চলাইট জ্বেলে পানি আছে কি না, দেখছিলেন সবাই। ভালো মতো দেখা যাচ্ছিল না বলে মোমবাতি আনা হয়। মোমবাতি জ্বালানোর জন্য আগুন ধরাতেই বিস্ফোরণ ঘটে। দগ্ধ হন সবাই। বাড়ির লোকজন প্রথমে তাঁদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে তাঁদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের চিকিৎসক এনায়েত কবির জানান, দগ্ধ পাঁচজনের অবস্থায় আশঙ্কাজনক। শ্বাসনালি পুড়ে গেছে। ইয়াকুবের ২৫ শতাংশ, হাসিন আরা খানমের ৯৫ শতাংশ, ইয়াসমিনের ৪১ শতাংশ, রুহির ৯০ শতাংশ ও হাসানের ৮৫ শতাংশ পুড়ে গেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

আগুন ধরাতেই বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৫

আপডেট সময় : ১১:২২:২৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ মার্চ ২০১৮

আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার রাজধানীর পল্লবীর মুসলিমবাগ এলাকায় একটি বাড়িতে ছয়তলা ভবনের নিচতলায় পানির ট্যাংক পরিষ্কার করার সময় বিস্ফোরণে শিশুসহ পাঁচজন মারাত্মক দগ্ধ হয়েছেন। দগ্ধ পাঁচজন হলেন বাড়িওয়ালা ইয়াকুব আলী (৭০), তাঁর স্ত্রী হাসিন আরা খানম (৬০), ভাড়াটে ইয়াসমিন (২৭), তাঁর মেয়ে রুহি (৩) ও শ্রমিক হাসান (৩২)। ইয়াকুব আলী ও হাসিন আরা খানম সরকারি চাকরি করতেন, এখন অবসরে আছেন।

হাসিন আরা খানমের ভাই মো. মারুফ হোসেন বলেন, বাড়ির নিচের পানির ট্যাংক পরিষ্কারের জন্য হাসান নামের এক শ্রমিককে নিয়ে আসা হয়। ট্যাংকের মুখ খুলে টর্চলাইট জ্বেলে পানি আছে কি না, দেখছিলেন সবাই। ভালো মতো দেখা যাচ্ছিল না বলে মোমবাতি আনা হয়। মোমবাতি জ্বালানোর জন্য আগুন ধরাতেই বিস্ফোরণ ঘটে। দগ্ধ হন সবাই। বাড়ির লোকজন প্রথমে তাঁদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে তাঁদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের চিকিৎসক এনায়েত কবির জানান, দগ্ধ পাঁচজনের অবস্থায় আশঙ্কাজনক। শ্বাসনালি পুড়ে গেছে। ইয়াকুবের ২৫ শতাংশ, হাসিন আরা খানমের ৯৫ শতাংশ, ইয়াসমিনের ৪১ শতাংশ, রুহির ৯০ শতাংশ ও হাসানের ৮৫ শতাংশ পুড়ে গেছে।