শিরোনাম
মির্জাপুরে নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন Headline Bullet       টাঙ্গাইল ডিএফএ এর সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান জামিলের স্মরণে শোকসভা  Headline Bullet       দেশে এবার নির্মাণ হবে দৃষ্টিনন্দন ২৬১ গম্বুজ মসজিদ Headline Bullet       মির্জাপুরে ফজলুর রহমান খান ফারুক ফুটবলে কালিয়াকৈর চ্যাম্পিয়ন Headline Bullet       অনিয়মের অভিযোগে শিক্ষক বরখাস্ত, প্রতিবাদের শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন Headline Bullet       নাগরপুরে জনসভাকে ঘিরে প্রকাশ্যে এলো এমপি-উপজেলা আ’লীগের দ্বন্দ্ব Headline Bullet       মির্জাপুরে ডেঙ্গু সচেতনতায় র‌্যালি Headline Bullet       বিয়ের ২ দিন পর পুকুরে গোসল করতে গিয়ে লাশ হলেন যুবক Headline Bullet       নাগরপুরে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত Headline Bullet       মির্জাপুরে দুর্গাপূজার প্রস্তুতি ও আইনশৃৃৃঙ্খলা সভা Headline Bullet      

মির্জাপুরে বৈধ নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষককে অবৈধভাবে বরখাস্তের অভিযোগ

সোনালী বাংলাদেশ নিউজ
সম্পাদনাঃ ০৭ নভেম্বর ২০২২ - ০৭:৩২:৩৭ পিএম

সোনালী বাংলাদেশ নিউজ ডেস্ক : টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে বৈধভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত এক প্রধান শিক্ষককে অবৈধভাবে চুরান্ত বরখাস্তের অভিযোগ পাওয়া গেছে। চাহিদামত আট লাখ টাকা দিতে না পারায় ওই শিক্ষককে বরখাস্ত করা হয়েছে বলে ভুক্তভোগী শিক্ষক অভিযোগ করেন।
সোমবার (৭ নভেম্বর) সকালে মির্জাপুর প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এসব অভিযোগ করেন উপজেলার আদাবড়ী গহের আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের বরখাস্তকৃত প্রধান শিক্ষক মো. মশিউর রহমান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, ওই বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাত প্রধান শিক্ষক হায়দার আলী তালুকদারের ছেলে শেখ রাসেল কিন্ডারগার্টেন স্কুলের পরিচালক জিয়াউল হায়দার শাকিল এবং নাতি শাহরিয়ার অরুরা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ভুক্তভোগী শিক্ষক বলেন, নিয়োগ প্রক্রিয়ার সকল নিয়ম মেনে নিয়োগ পরীক্ষায় প্রথম হয়ে ২০১৮ সালের ৩০ এপ্রিল আমি ওই বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগদান করি। যোগদানের পরই বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে টাঙ্গাইল জজ কোর্টে মামলা করেন। সাড়ে তিন বছর পর আপোস মিমাংসার মাধ্যমে ওই মামলা নিস্পত্তি হয়। নিয়োগের পর থেকে আমি সরকারি অংশের কোন বেতল পাইনি। জজ কোর্টের মামলা আপোসের পর ওই বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক রায়হানুল আলম মোহসীন আমার নিয়োগের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে একটি রিট পিটিশন দায়ের করেন। রিট পিটিশন নিস্পত্তি হওয়ার আগেই বাদী রিট পিটিশনটি প্রত্যাহার করে নেন।
পরবর্তীতে ওই সাবেক প্রধান শিক্ষক শিক্ষা অধিদপ্তর বরাবর আমার নিয়োগ অবৈধ এবং অপসারন দাবি করে একটি অভিােগ করা হয়। মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহা পরিচালক এব্যাপারে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি করে দেন। ওই তদন্ত কমিটি চলতি বছরের ২০ মার্চ আমার পক্ষে এমপিওর সুপারিশ করেন এবং এ সুপারিশের একটি কপি বিদ্যালয় ব্যাবস্থাপনা কমিটিকেও দেওয়া হয়। কিন্তু ব্যাবস্থপনা কমিটির সদস্যরা তা অমান্য করে আমার কাছে মোটা অঙ্কের টাকা দাবি করেন। দাবিকৃত টাকা দিতে না পারায় ৩১ অক্টোবর বিদ্যালয় ব্যবস্থপনা কমিটি আমাকে চুড়ান্তভাবে বরখাস্ত করেন।
এব্যাপারে আদাবড়ী গহের আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের ব্যাবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও মহেড়া ইউপি চেয়ারম্যান বিভাস সরকার নুপুরের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, মশিউর রহমানের নিয়োগ প্রক্রিয়াটি ছিলো অবৈধ। তাকে কারন দর্শানোর নোটিস দেওয়া হয়। তিনি নোটিসের জবাব না দেওয়ায় তাকে চুড়ান্তভাবে বরখাস্ত করা হয় বলে তিনি দাবি করেন।

সর্বশেষ
জনপ্রিয় খবর
%d bloggers like this: