শিরোনাম
ভূঞাপুরে বেপরোয়া গতির মোটরসাইকেল কেড়ে নিলো দুইজনের প্রাণ Headline Bullet       নাগরপুরে পথসভায় উপ-মন্ত্রী এনামুল হক শামীম Headline Bullet       মির্জাপুরে দুস্থ ও হতদরিদ্রদের মাঝে হুইল চেয়ার ও নগদ অর্থ প্রদান Headline Bullet       আন্তঃজেলা ভলিবল প্রতিযোগিতায় আঞ্চলিক চ্যাম্পিয়ন টাঙ্গাইল Headline Bullet       বাজেটে কৃষিকে আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছি—- কৃষিমন্ত্রী Headline Bullet       দীর্ঘ ৯ বছর পর জেলা যুবলীগের কমিটি ঘোষণায় টাঙ্গাইল বর্ণাঢ্য আনন্দ মিছিল  Headline Bullet       বীর নিবাস’ আবাসন কাজে অনিয়ম ও দুর্নীতির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন Headline Bullet       মধুপুরে বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল ভ্যানে থাকা স্বামী-স্ত্রী-সন্তানসহ ৪ জনের   Headline Bullet       মির্জাপুরে ইউএনওর উদ্যোগে ফলজ বৃক্ষের চারা বিতরণ Headline Bullet       টাঙ্গাইলে বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবস উদযাপন Headline Bullet      

কালিহাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগীরা পর্যাপ্ত পরিমান স্বাস্থ্য সেবা পাচ্ছে না

সোনালী বাংলাদেশ নিউজ
সম্পাদনাঃ ০১ অক্টোবর ২০১৯ - ০৬:১৮:২৪ পিএম


সোনালী বাংলাদেশ নিউজ ডেস্ক ঃ কালিহাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ঘুরে দেখা গেছে নানাবিধ চরম অনিয়মের চিত্র। রোগীর সেবার বদলে অধিকাংশ চিকিৎসক অর্থ বানিজ্যের দিকে বেশি গুরুত্ব দেয়। কালিহাতীতে ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে ৩৩ জন চিকিৎসকের ব্যাবস্থা থাকলেও সরেজমিন ঘুরে পাওয়া গেছে মাত্র ১১ জন। এই ১১ জন ডাক্তারের উপর নির্ভর করছে উপজেলা বাসীর স্বাস্থ্য সেবা, যে কারণে রোগীরা যথাযথ স্বাস্থ্য সেবা থেকে বরাবরই বঞ্চিত হচ্ছে। অভিযোগ পাওয়া গেছে রোগীরা স্বাস্থ্য সেবা নিতে গেলে কতিপয় অসাধু রিপ্রেজেনটেটিভ ডাক্তারের চেম্বারে গিয়ে ভিড় জমায়। যার ফলে, রোগীদের স্বাস্থ্য সেবা নিতে ব্যাঘাত ঘটে। সেদিকে কতৃপক্ষের দৃষ্টি রাখা প্রয়োজন। জানা গেছে, এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্তব্যরত অনুপস্থিত ডাক্তারগন অতি অর্থলোভে বিভিন্ন বেসরকারী হাসপাতাল, ক্লিনিক ও প্রাইভেট প্রেকটিসে বেশি গুরুত্ব দেয়। উপজেলা সরকারী চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোতে রোগীসেবার মান সর্বনি¤œ পর্যায়ে নেমে এসেছে। এখানে ডাক্তাররা রোগীদের ২-৩ মিনিট করে সময় দেয়। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টি.এইচ.এ. ডাঃ মোঃ নজরুল ইসলাম এর কাছ থেকে “দৈনিক বাংলাদেশের আলো”র প্রতিনিধি জানতে পারে যে, ডাক্তার ৩৩ জনের মধ্যে ১১ জন আছেন, ২২ টি পদ শূণ্য আছে। এখানে এনালাইজার মেশিন, আল্ট্রা¯েœাগ্রাম মেশিন, ডিজিটাল এক্সরে মেশিন নাই। ৫০ শয্যা বিশিষ্ট এই হাসপাতালে অধিকাংশই এস.এস.কে রোগী, যাদের জন্য আলাদা আলাদা বেডের প্রয়োজন। পর্যাপ্ত বেডের ব্যাবস্থা না থাকায় সাধারন রোগীরা চিকিৎসা সেবা কম পাচ্ছে।

সর্বশেষ
জনপ্রিয় খবর
%d bloggers like this: