শিরোনাম
মির্জাপুরে নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন Headline Bullet       টাঙ্গাইল ডিএফএ এর সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান জামিলের স্মরণে শোকসভা  Headline Bullet       দেশে এবার নির্মাণ হবে দৃষ্টিনন্দন ২৬১ গম্বুজ মসজিদ Headline Bullet       মির্জাপুরে ফজলুর রহমান খান ফারুক ফুটবলে কালিয়াকৈর চ্যাম্পিয়ন Headline Bullet       অনিয়মের অভিযোগে শিক্ষক বরখাস্ত, প্রতিবাদের শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন Headline Bullet       নাগরপুরে জনসভাকে ঘিরে প্রকাশ্যে এলো এমপি-উপজেলা আ’লীগের দ্বন্দ্ব Headline Bullet       মির্জাপুরে ডেঙ্গু সচেতনতায় র‌্যালি Headline Bullet       বিয়ের ২ দিন পর পুকুরে গোসল করতে গিয়ে লাশ হলেন যুবক Headline Bullet       নাগরপুরে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত Headline Bullet       মির্জাপুরে দুর্গাপূজার প্রস্তুতি ও আইনশৃৃৃঙ্খলা সভা Headline Bullet      

নিজেদের নির্বাচনী পথসভায় ককটেল হামলা, বিএনপির সাজানো নাটক?

সোনালী বাংলাদেশ নিউজ
সম্পাদনাঃ ১৮ জুলাই ২০১৮ - ১১:১৬:১৭ পিএম

আগামী ৩০ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন ২০১৮। সাগরপাড়া, কাজলা, মোল্লাপাড়া, জিরোপয়েন্ট সহ নগরীর সর্বত্রই বইছে উৎসবমুখর নির্বাচনী হাওয়া।

শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছে প্রার্থীরা। সম্প্রতি হঠাৎ উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনী পরিবেশ।

কনস্টেবল সিদ্ধার্থ হত্যা মামলাসহ ১২ টি মামলার আসামী বুলবুল এবার মেয়র প্রার্থী। তার পক্ষে প্রচারণা চালাতে বাংলা ভাইয়ের কারিগর রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু রাজশাহীতে আসার পর পরই মূলত অশান্ত হয়ে উঠেছে নির্বাচনী পরিবেশ। বুলবুলের পক্ষে নির্বাচনী প্রচাণায় দুলু নামার পরদিনই নির্বাচনী জনসমাবেশে ককটেল হামলার ঘটনা ঘটেছে। তাই রাজশাহী নগরীতে রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর উপস্থিতিকে আতঙ্কের চোখে দেখছেন অধিকাংশ নগরবাসী। অনেকেই আতঙ্কের চোখে প্রশ্ন করেন, বাংলা ভাইয়ের মতো দুর্ধর্ষ জঙ্গির জন্মদাতা দুলু কি পুনরায় রাজশাহীকে আতঙ্কের জনপদে তৈরী করতে চান? ফলে নির্বাচনকে ঘিরে একরকম আতঙ্কে আছে নগরীর সাধারণ মানুষ।

উল্লেখ্য বিএনপি সরকারের সাবেক উপমন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদারের প্রত্যক্ষ মদদে বাংলা ভাই ও শায়খ আব্দুর রহমানের মত দুর্ধর্ষ জঙ্গির উত্থান ঘটেছিল বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের আমলে। ২০০৪ সালের ৩১ মার্চ রাজশাহীর বাগমারায় সর্বহারা নিধনের নামে দুলুর নেতৃত্বে শায়খ আব্দুর রহমান ৭ জনকে প্রকাশ্যে জবাই করে হত্যা করেছিল।

যেকোনো ধরণের পথসভা করতে গেলে পুলিশের অনুমতি নিতে হয়। কিন্তু জেলা ছাত্রদল আয়োজিত বিএনপির যে পথসভার কাছে ককটেল হামলার ঘটনা ঘটেছে ওই পথসভার জন্য কোনো ধরণের অনুমতি নেয়নি জেলা ছাত্রদল। ফলে তাৎক্ষণিক ভাবে হামলাকারীদের সম্পর্কে কোনো ধারণা পায়নি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন জাগে তবে কি ককটেল হামলার সাজানো নাটক করে প্রতিপক্ষকে ফাঁসানোর পাশাপাশি নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায় বিএনপি?

এখন পর্যন্ত রাসিক নির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণে ব্যাকফুটে রয়েছেন বিএনপি প্রার্থী বুলবুল। আর এই অবস্থা চলতে থাকলে নিশ্চিত পরাজয়ের স্বাদ গ্রহণ করতে হবে বুলবুলকে। আর তাই কোনো উপায়ন্তর না দেখে নিজেদের নির্বাচনী সমাবেশের পাশে নিজেদের লোক দিয়ে ককটেল হামলা করিয়ে সাধারণ জনগণের সিমপ্যাথি আদায় করে নির্বাচনের প্লট পরিবর্তনের পাঁয়তারা করছে বুলবুল। এমনটাই অভিমত অনেকের।

সর্বশেষ
জনপ্রিয় খবর
%d bloggers like this: