শিরোনাম
মির্জাপুরে ইসলামী ব্যাংকে ইফতার মাহফিল Headline Bullet       মধুপুরে উপজেলা ১০০ শয্যা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বৈকালিক স্বাস্থ্য সেবা শুরু Headline Bullet       ফেসবুকে অপপ্রচারের প্রতিবাদে টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করলেন ইউপি চেয়ারম্যান মাসুদ Headline Bullet       স্বপ্ন বাস্তবায়নে অটিস্টিকদের নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন ডা. জাহাঙ্গীর আলম Headline Bullet       মির্জাপুরে বিজ্ঞান ক্যাম্প এক মুঠো বিজ্ঞান Headline Bullet       বাসাইলে কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে ট্যাব বিতরণ Headline Bullet       মাভাবিপ্রবিতে রেজাল্ট অটোমেশন বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত Headline Bullet       ট্রান্সফরমার চোর ধরিয়ে দিলেই পুরস্কার দিবেন বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ Headline Bullet       পাপ মোচনে যমুনায় গঙ্গাঁস্নানোৎসবে পূর্ণ্যার্থীদের ঢল Headline Bullet       ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়ক স্বাভাবিক রাখতে টাঙ্গাইলে মতবিনিময় সভা করেছে জেলা পুলিশ Headline Bullet      

ফরিদপুরে আদালত থেকে হত্যা মামলার আসামির পলায়ন

সোনালী বাংলাদেশ নিউজ
সম্পাদনাঃ ০৬ জুন ২০১৮ - ১০:৫৬:৩৩ এএম

ফরিদপুরে আদালতের এজলাস থেকে পালিয়ে গেছেন হত্যা মামলার এক আসামি। আজ মঙ্গলবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুরের প্রথম জজ আদালতে এ ঘটনা ঘটে।

ওই আসামির নাম ফরিদ শেখ (২৬)। তিনি ফরিদপুর শহরের গুহলক্ষ্মীপুর মহল্লার মো. ইসাহাক শেখের ছেলে। ইজিবাইকচালক মো. রাসেল শেখ হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি তিনি।

মালার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা গেছে, রাজবাড়ী সদর উপজেলার বাজিতপুর গ্রামের নূরুল আমিনের ছেলে রাসেল শেখকে (১৭) ২০১১ সালের ১৫ আগস্ট হত্যা করে তার ইজিবাইক নিয়ে পালিয়ে যান ঘাতকেরা। ওই দিনই ফরিদপুর সদরের চর মাধবদিয়া ইউনিয়নের দুর্জন খাঁর ডাঙ্গির খালাসি দুর্গাপুর বেড়িবাঁধ এলাকার খাদে পানির মধ্যে রাসেলের লাশ পাওয়া যায়। এ ঘটনায় রাসেলের বাবা নূরুল আমিন অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। পুলিশ ফরিদ শেখসহ চারজনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। ওই মামলার আসামি হিসেবে গত ২০১১ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর ফরিদকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায় পুলিশ। ওই দিন থেকে ফরিদ জেলা কারাগারে হাজতি হিসেবে রয়েছেন।

আজ এ মামলার হাজিরার নির্ধারিত দিন ছিল। হাজিরার জন্য কারাগার থেকে ফরিদকে আদালতে নিয়ে আসে পুলিশ।

আদালত সূত্রে জানা যায়, শুনানি শেষ হওয়ার পর জজ আদালতের এজলাসের মধ্যে পুলিশের কনস্টেবল রবিউল ইসলামের জিম্মায় অন্য আরও চার আসামির সঙ্গে ছিলেন ফরিদ। একসময় কৌশলে হাতকড়া খুলে এজলাস থেকে পালিয়ে যান তিনি।

ফরিদপুর জেলা কারাগারের জেলার মো. আমানুল্লাহ বলেন, ফরিদ শেখ এ কারাগারের ৩২৭৮/১১ নম্বর হাজতি হিসেবে অবস্থান করছেন। আজ সকাল ৮টা ৫০ মিনিটে অন্য আসামিদের সঙ্গে হাজিরা দিতে কোর্ট পুলিশের তত্ত্বাবধানে আদালতে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে পুলিশের কোর্ট পরিদর্শক নাজনীন বেগম বলেন, কনস্টেবল রবিউল ছাড়াও এসআই জিল্লুর রহমান ওই এজলাসে আসামিদের জিম্মার দায়িত্বে ছিলেন। পরে এসআই জিল্লুর অন্য একটি এজলাসে অবস্থানকারী আসামিদের দেখতে গিয়েছিলেন। এ সময় কৌশলে হাতকড়া খুলে পালিয়ে যান হত্যা মামলার হাজতি আসামি ফরিদ শেখ। পরে তাঁকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি।

 

 

সর্বশেষ
জনপ্রিয় খবর
%d bloggers like this: