শিরোনাম
মির্জাপুরে নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন Headline Bullet       টাঙ্গাইল ডিএফএ এর সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান জামিলের স্মরণে শোকসভা  Headline Bullet       দেশে এবার নির্মাণ হবে দৃষ্টিনন্দন ২৬১ গম্বুজ মসজিদ Headline Bullet       মির্জাপুরে ফজলুর রহমান খান ফারুক ফুটবলে কালিয়াকৈর চ্যাম্পিয়ন Headline Bullet       অনিয়মের অভিযোগে শিক্ষক বরখাস্ত, প্রতিবাদের শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন Headline Bullet       নাগরপুরে জনসভাকে ঘিরে প্রকাশ্যে এলো এমপি-উপজেলা আ’লীগের দ্বন্দ্ব Headline Bullet       মির্জাপুরে ডেঙ্গু সচেতনতায় র‌্যালি Headline Bullet       বিয়ের ২ দিন পর পুকুরে গোসল করতে গিয়ে লাশ হলেন যুবক Headline Bullet       নাগরপুরে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত Headline Bullet       মির্জাপুরে দুর্গাপূজার প্রস্তুতি ও আইনশৃৃৃঙ্খলা সভা Headline Bullet      

নানামুখী সংকটে বাসাইলের কৃষকরা, ধানে চিটা, শ্রমিকের মূল্য ৭শ,

সোনালী বাংলাদেশ নিউজ
সম্পাদনাঃ ২২ মে ২০১৮ - ১১:৩৬:৫১ পিএম

মিলন ইসলাম বাসাইল প্রতিনিধিঃ ধানে আয় কম উৎপাদন খরচ বেশি,শ্রমিক সংকট, ঘন ঘন বৃষ্টি ব মিলে কৃষকরা নানাবিধ সংকটে নিরুপায় হয়ে পড়েছে।তার উপর ধানের ন্যয মূল্য না পাওয়ায় তাদের দুঃখের শেষ নেই। উপজেলা বিভিন্ন এলাকায় খোজ নিয়ে জানা গেছে, এবার ইরি বোরো ধানের মধ্যে চিটার পরিমাণ বেশি হচ্ছে। অনেক কৃষক জানান ধানের রেণু বের হবার সময় ক্ষেত্রে ব্লাস্ট রোগের আক্রমনে ধান চিটা হয়েছে। এর মধ্যে অতিবৃষ্টিতে পানিতে তলিয়ে গেছে উপজেলার কয়েকটি এলাকার পাকা ধান। থেমে থেমে বৃষ্টি ওশ্রমিকের দাম বেড়ে যাওয়ায় ক্ষেতের ধান বাড়ি নিতে পারছেনা কৃষক।তাই সোনালী ধানে তাদের শুধুই দূর্ভোগ। এদিকে শ্রমিকের দাম ৭শতটাকা উঠলেও প্রতিমন ধান বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ৬শ থেকে সাড়ে ৭শ টাকায়। উৎপাদন খরচের তুলনায় দাম কম হওয়ায় কৃষিকের মুখে হাসি নেই। বাসাইল উপজেলার সুন্নার গ্রামের কৃষক দানেস আলী বলেন ব্লাস্ট রোগের আক্রমনের কারণে গতবারের তুলনায় এবার অর্ধেক ধান পেয়েছি। মনের দুঃখে বাসাইল চক পাড়ার কৃষক আব্দুল আলিম বলেন,ধানে পোড়া রোগের কারণে চিটার পরিমাণ বেশি হয়েছে, ফলে গতবার প্রতি ৫৬শতাংশে ৪০মণের জায়গায় এবার ধান পাচ্ছি ২৫মণ, শ্রমিকের দাম বেশি হওয়ায় খরচ বেশি পড়ছে তাই ধানের দাম বৃদ্ধি না করলে কৃষককে ভিক্ষা করতেহবে। উপজেলার কৃষকরা ধানের দাম বৃদ্ধি দাবি জানিয়েছে।এদিকে গত কয়েক দিনের বর্ষনে উপজেলার বাসাইপূর্বপাড়া,দক্ষিণপাড়া,বাসুলিয়াসুন্না,মিরিকপুর,বার্থা,বালিয়া,যতৌকি,বর্নী,মটেশ্বর,ফুলকী, ঝনঝনীয়া,জশিহাটি,করোটিয়াপাড়া,বাথুলিসহ বিভিন্ন এলাকার পাকা ধান ক্ষেত্রে হাটু পরিমাণ পানি জমেছে।কোন কোন ক্ষেত্র পানিতে তলিয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। ফলে ধান কাটা-মাড়াই কার্যক্রমে দূভোর্গ বেড়েছে। উিপজেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানা গেছে উপজেলায় মোটপ্রায় ১১হাজার হেকটার ভূমিতে বোরো ধান উৎপাদন করা হয়েছে যেখানে লক্ষ্য মাত্রা ধারা হয়েছে ৪২হাজার৭শ৮৭ মেট্রিক টন। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল ফারুক বলেন অন্যান্য উপজেলার তুলনায় বাসাইলে পোড়া রোগের আক্রমণ খুব কম তাই আশা করছি আমরা লক্ষ্যমাত্রা অর্জণ করতে পারব।

 

সর্বশেষ
জনপ্রিয় খবর
%d bloggers like this: