শিরোনাম
ভূঞাপুরে বেপরোয়া গতির মোটরসাইকেল কেড়ে নিলো দুইজনের প্রাণ Headline Bullet       নাগরপুরে পথসভায় উপ-মন্ত্রী এনামুল হক শামীম Headline Bullet       মির্জাপুরে দুস্থ ও হতদরিদ্রদের মাঝে হুইল চেয়ার ও নগদ অর্থ প্রদান Headline Bullet       আন্তঃজেলা ভলিবল প্রতিযোগিতায় আঞ্চলিক চ্যাম্পিয়ন টাঙ্গাইল Headline Bullet       বাজেটে কৃষিকে আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছি—- কৃষিমন্ত্রী Headline Bullet       দীর্ঘ ৯ বছর পর জেলা যুবলীগের কমিটি ঘোষণায় টাঙ্গাইল বর্ণাঢ্য আনন্দ মিছিল  Headline Bullet       বীর নিবাস’ আবাসন কাজে অনিয়ম ও দুর্নীতির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন Headline Bullet       মধুপুরে বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল ভ্যানে থাকা স্বামী-স্ত্রী-সন্তানসহ ৪ জনের   Headline Bullet       মির্জাপুরে ইউএনওর উদ্যোগে ফলজ বৃক্ষের চারা বিতরণ Headline Bullet       টাঙ্গাইলে বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবস উদযাপন Headline Bullet      

চালু হচ্ছে ভারতের বৃহত্তম রেলসেতু

সোনালী বাংলাদেশ নিউজ
সম্পাদনাঃ ১৫ মে ২০১৮ - ১১:১৯:৪৩ এএম

 

 

 

এ বছরেই চালু হচ্ছে ভারতের বৃহত্তম রেলসেতু। আসামে ব্রহ্মপুত্র নদের ওপর ৪ দশমিক ৯৪০ কিলোমিটার সেতুটি চালু হলে চীন সীমান্তবর্তী অরুণাচল প্রদেশের সঙ্গে ভারতের যোগাযোগব্যবস্থা আরও শক্তিশালী হবে। সামরিক বাহিনীর পক্ষেও দ্রুত সরঞ্জাম নিয়ে সীমান্তে পৌঁছানো সহজ হবে।

চীনের সঙ্গে ভারতের সীমান্ত প্রায় ৪০০ কিলোমিটার এলাকার। এর ৭৫ শতাংশই অরুণাচল প্রদেশে। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের এই পাহাড়ি রাজ্যের গুরুত্ব ভারতের প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সেদিকে লক্ষ্য রেখে দীর্ঘদিন ধরেই অরুণাচলের যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে মন দেয় ভারত।

আসামে ব্রহ্মপুত্র নদের ওপরেই ২০১৭ সালে ৯ দশমিক ১৫ কিলোমিটার ভূপেন হাজারিকা সেতুর উদ্বোধন করেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সব ঠিকমতো চললে চলতি বছরেই উদ্বোধন হবে বগিবিল সেতুরও।

আসামের ধেমাজি ও ডিব্রুগড়ের মধ্যে নির্মিত হচ্ছে এই রেলসেতু। সেতুটি নির্মিত হলে ডিব্রুগড় থেকে অরুণাচলের রেল বা সড়কপথে দূরত্ব ৫০০ থেকে কমে হবে ১০০ কিলোমিটার। শুধু তা-ই নয়, ভারী ভারী সামরিক সরঞ্জাম বহনও সহজতর হবে।

১৯৯৬ সালে প্রকল্পটি হাতে নেয় অটল বিহারী বাজপেয়ির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার। বাজপেয়ির আমলেই ২০০২ সালের ২১ এপ্রিল শুরু হয় প্রকল্প নির্মাণের কাজ। ২০০৭ সালে মনমোহন সিংয়ের নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভা দ্রুত কাজ শেষ করার জন্য প্রকল্পটিকে জাতীয় প্রকল্প হিসেবে ঘোষণা করে।

ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে ৩২ মিটার উঁচুতে নির্মিত বগাবিল সেতুর একেবারে ওপরে থাকছে তিন লেনের সড়ক। তার নিচে থাকবে রেললাইন।

উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলসূত্র জানায়, পুরো প্রকল্পের জন্য খরচ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলই এই প্রকল্প রূপায়ণের দায়িত্বে রয়েছে।

এই রেলসেতুর নির্মাণকাজ প্রায় শেষ। পরীক্ষামূলকভাবে ট্রেন ও গাড়ি চালানোও হয়েছে নির্বিঘ্নে। এক-দুই মাসের মধ্যেই পুরো কাজ শেষ হয়ে যাবে।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাত ধরে চলতি বছরেই সেতুটি চালু হবে বলেও বিশেষ সূত্রে জানা গিয়েছে।

 

সর্বশেষ
জনপ্রিয় খবর
%d bloggers like this: